দম কমছ কচ মরচর বড়ছ রসনর

একদিনের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে পাইকারিতে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে প্রায় ১০০ টাকা। দাম কমেছে আদা ও ডিমের। তবে ২০ টাকা কেজিতে বেড়ে ২০০ টাকায় ঠেকেছে রসুনের দাম।

শুক্রবার (৭ জুলাই) সরেজমিনে কারওয়ানবাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে কাঁচা মরিচ নেই বললেই চলে। দাম নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় অনেকেই বিক্রি করছেন না মরিচ।

 

তবে বাজারের যে দু-তিনটি পয়েন্টে মরিচ বিক্রি হচ্ছে, সেখানেই ভিড় করছেন ক্রেতারা। তাও শেষ হয়ে যাচ্ছে স্বল্প সময়েই। ক্রেতার সঙ্গে কথা বা দাম-দর এড়িয়ে চলতে মরিচের ঝাকার ওপর কাগজে লিখে রাখা হয়েছে দাম।

 

বিক্রেতারা জানান, রাজধানীতে চাহিদার তুলনায় মরিচের সরবরাহ কম। তবু পাইকারিতে কাঁচা মরিচের দাম প্রায় ১০০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়। মূলত দেশে আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কমেছে। আর খুচরা পর্যায়ে মানভেদে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা পর্যন্ত।

 

আরও পড়ুন: দেশে এসেছে ৫২৮ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ

 

দাম বৃদ্ধির এই তিক্ত অভিজ্ঞতা জীবনযাত্রাকে অস্বস্তিকর করেছে বলে দাবি ভোক্তাদের। কারওয়ানবাজারে কেনাকাটা করতে এসে সময় সংবাদকে ক্রেতা নাইমুল বলেন, বাজারে কাঁচা মরিচসহ প্রায় সব পণ্যের দাম বেশি। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও মানুষের আয় বাড়েনি। উচ্চমূল্যের কারণে জমানো টাকাও শেষ হয়ে যাচ্ছে।

 

এদিকে বাজারে দু-তিন দিনের ব্যবধানে সব আদার দামই নিম্নমুখী। কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে ভিয়েতনাম, বার্মা ও ভারতীয় আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৫০ টাকায়।

 

তবে ঈদের পর ঊর্ধ্বমুখী রসুনের দাম। কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে রসুনের দাম। আমদানি করা রসুন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং দেশি রসুনের দাম পড়ছে ১৮০ টাকা।

 

আর কয়েকদিনের ব্যবধানে বাজারে এক ডজন ডিমের দাম কমেছে ৫ থেকে ১০ টাকা। ডজনপ্রতি সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা ও লাল ডিম ১৩৫ টাকায়। আর ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকায়।

]]>

from somoynews.tv | RSS Feed https://ift.tt/rXhsL6x
via IFTTT

Comments

Popular posts from this blog