বদল যচছ বরযক বশববদযলযর নম
বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নাম হিসেবে ‘স্যার ফজলে হাসান আবেদ ইউনিভার্সিটি’ বা সংক্ষেপে ‘আবেদ ইউনিভার্সিটি’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
যদিও ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর বোর্ড অফ ট্রাস্টিজ এর ৩১তম সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘স্যার ফজলে হাসান আবেদ ইউনিভার্সিটি’ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তখন স্যার ফজলে হাসান আবেদ জীবিত ছিলেন। একই বছরের ২০ ডিসেম্বর তিনি মারা যান।
ওই সিদ্ধান্তের তিন বছর পর চলতি বছরের ২৮ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অনুমতি নিয়ে নাম পরিবর্তনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যেখানে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নাম হিসেবে স্যার ফজলে হাসান আবেদ ইউনিভার্সিটি বা সংক্ষেপে আবেদ ইউনিভার্সিটি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত যে সভায় নেয়া হয়েছিল ওই সভায় চেয়ারপারসন তামারা হাসান আবেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও নয়জন বোর্ড অফ ট্রাস্টিজ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। তারা সবাই নাম পরিবর্তনের পক্ষে ছিলেন বলেই জানা গেছে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির নতুন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. কবীর হোসেন
সভায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রেসিডেন্ট ভিনসেন্ট চ্যাং বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছেন। একাডেমিক কাউন্সিল এবং বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটে ব্র্যাকের স্বপ্নদর্শী প্রতিষ্ঠাতার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাবকে সবাই সমর্থন করেছেন। তারা বলেছেন, স্যার ফজলে হাসান আবেদের উত্তরাধিকারকে সম্মান করার এর চেয়ে ভালো উপায় আর হতে পারে না।
পরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ডাউল্যান্ড প্রস্তাবটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠান।
এদিকে নাম পরিবর্তনের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতামত চাওয়ার পর ইউজিসি আবেদনটি আইন সেলে পাঠিয়েছে। কিন্তু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট-২০১০ শিক্ষামূলক কার্যক্রম চলমান থাকা অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করার অনুমতি দেয় না।
ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করতে কিছুটা সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও এই নাম পরিবর্তনের বিরোধিতা করেছেন বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা। তাদের মতে, এতে সার্টিফিকেটের সাথে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
]]>from somoynews.tv | RSS Feed https://ift.tt/N4w1RI9
via IFTTT
Comments
Post a Comment