সশসতর বদরহ থক সর আসত সমমত ওয়গনর
বেলারুশের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, তিনি ওয়াগনার বাহিনীর প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের সঙ্গে একটি ঐক্যমত্যে পৌঁছানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তবে প্রিগোজিন শর্ত দিয়েছেন যে, ওয়াগনারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর প্রেসিডেন্ট কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইয়েভজেনি প্রিগোজিন রাশিয়ায় ওয়াগনারের সশস্ত্র সদস্যদের চলাফেরা বন্ধ করতে এবং উত্তেজনা কমাতে আরও পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো এবং প্রিগোজিন সারাদিন আলোচনা করেছে। এই সময়ে তারা রাশিয়ার ভূখণ্ডে সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং রক্তপাত বন্ধে সম্ভাব্য শর্ত এবং করণীয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
আরও পড়ুন: মস্কোর আরও কাছে ওয়াগনার বাহিনী, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
লুকাশেঙ্কোর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিবৃতে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সমন্বয় করেই এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় প্রিগোজিনকে ওয়াগনারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ সংকট নিরসনে একটি সুবিধাজনক প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল।
এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এলো যখন ওয়াগনার যোদ্ধারা রাশিয়ার রোস্তভ-অন-ডন শহরে ঢুকে পড়েছিল এবং এর বেশ কিছু সামরিক স্থাপনা দখলে নিয়েছিল।
এদিকে ওয়াগনার বাহিনীর এই বিদ্রোহের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এই ভাড়াটে বাহিনীকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ অভিহিত করে তাদের কঠোর শাস্তি দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি। শনিবার (২৪ জুন) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণ দেন পুতিন। ভাষণে ওয়াগনার বাহিনী ও এর কমান্ডারের তৎপরতাকে ‘পিঠে ছুরি মারা’র শামিল বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাশিয়ার ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে। কারও কারও উচ্চাকাঙ্ক্ষা তাদেরকে গভীর রাষ্ট্রদ্রোহিতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
শনিবার (২৪ জুন) বিবিসির প্রতিবেদন মতে, বাহিনী এরই মধ্যে ইউক্রেন সীমান্তবর্তী ও রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় রোস্তভ-অন-ডন শহরের সামরিক দফতরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এছাড়া ভরোনেঝ নামে আরেকটি শহরের বেশ কয়েকটি সামরিক স্থাপনা দখল করেছে।
]]>from somoynews.tv | RSS Feed https://ift.tt/YJgamfk
via IFTTT
Comments
Post a Comment